পরম করুণাময় ও দয়াময় সৃষ্টর্কিতার নামে আরম্ভ করতিছেি
ইন্নামাল আমালু বন্নিয়িাত
মানুষ যে র্কম করে নয়িত অনুযায়ী তার ফল পায়। সুতরাং প্রত্যকে র্কমীরই একান্ত র্কতব্য (ফরজ) এই যে সে যনে কোন কাজে লাগবিার র্পূবইে আপন উদ্দশ্যে ঠকি করয়িা লয়। তারপর কাজটি সমাধা করা বা না করা তাহা খোদার ইচ্ছা। কন্তিু র্কমরে ফলটি সে নশ্চিয়ই পাইব।ে এখন খুব মন দয়িা শ্রবণ করুন, আমি কি চাই এবং আমার উদ্দশ্যেই বা ক?ি আল্লাহ-পাক ফরমান, “হে মানুষ! তোমরা কি মনে কর যে আমি বনিা উদ্দশ্যেইে তোমাদরেকে সৃষ্টি করয়িাছি এবং পুনরায় আমার কাছে ফরিয়িা আসতিে হইবে না?” অতএব আমরা যে বৃথা জীবন কাটাইতে আসয়িাছি তাহাও নয় এবং উদ্দশ্যে ঠকি করয়িা কাজ করলিে যে তার ফলটি মাঠে মারা যাইবে তাহাও নয়।
সুতরাং এমন একটি কাজ করয়িা যাওয়া দরকার যার র্সবােৎকৃষ্ট হওয়া সম্বন্ধে কাহারো কোন প্রতবিাদ বা সন্দহে না থাক।ে সুতরাং বহু চন্তিার পর খোদা-পাক যে সত্যটি জানাইয়াছনে তাহা এই- মানব জাতরি কাম্য বস্তু দুইটি জনিসিরে মধ্যে সীমাবদ্ধ, ইহকালরে শান্তি ও পরকালরে মুক্ত।ি এই দুইটি বস্তু ছাড়া আর কছিুই মানব জাতরি উদ্দশ্যে হইতে পারে না। সুতরাং এমন একটি নীতি (রাস্তা) চয়ন করা দরকার, যে নীতটিি প্রতপিালন করলিে ইহজগতে শান্তি ও পরজগতে মুক্তি অনবর্িায এবং তার প্রমাণ সঙ্গে থাকা চাই। কনেনা যুক্তি ছাড়া কোন কথা জ্ঞানীগণ কখনো স্বীকার করনে না। আবার শুধু বজ্ঞৈানকি যুক্তি থাকলিইে চলবিে না, কোরান হাদসিরে সঙ্গওে মলি থাকতিে হইব।ে
সার কথা এই য,ে যুগ পরর্বিতন করতিে হইলে এমন একটি রাস্তা আঁকতিে হইবে যাহার একদকিে নকলি দললি (কোরান ও হাদসি) এবং অপরদকিে আকলি দললি (যুক্তি প্রমাণ) দ্বারা প্রমাণতি করয়িা দবিে যে ইহা সরল পথ- ইহাই রাহে মুস্তাকমি। এই পথরে পথকি যে কহে হইবে প্রত্যকেরেই ইহকালরে শান্তি ও পরকালরে মুক্তি সুনশ্চিতি।
এখন আমার মূল উদ্দশ্যে এই য,ে উপরে উল্লখিতি নীতটিি যাহার কাছে পাইব তাঁহার সাথে সঙ্ঘবদ্ধ হইয়া আমি তাঁহার নর্দিশে মানয়িা কাজ করবি। আর যদি বলনে যে তমেন নীতি আমার জানা নাই তবে অন্ততঃপক্ষে এই গোলাম যে নীতটিা দখোইতছেি তাহার ভতির যোগদান করুন। মূল কথা, আমি সত্যরে অনুসন্ধৎিসু, সত্য পাইলে কবুল কর,ি সত্য চাইলে দান কর।ি ইত-ি
২ অগ্রহায়ণ, ১৩৬৩ বাংলা
ফকরি মোহাম্মদ বরকত উল্লাহ খান